ঢাকা ১১:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রামগঞ্জে টাকা নিয়ে সম্পত্তি রেজিস্ট্রার না দেওয়ার অভিযোগ এক প্রতারকের বিরুদ্ধে 

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০২:০৩:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৬১৯

রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধিঃ

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ পৌর শহরস্থ সোনাপুর আটিয়া বাড়িতে সম্পত্তি ক্রয়ের বায়না চুক্তি করে প্রতারকের খপ্পরে পড়েছে একই বাড়ির আবুল কাশেম মাস্টারের পরিবার।

বায়না চুক্তির পর নির্ধারিত মূল্যের চেয়েও আবুল কাশেম মাস্টার থেকে বেশি বেশি টাকা নিয়ে প্রতারক মনির হোসেন আটিয়া সম্পত্তি রেজিস্ট্রেট করে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বায়না চুক্তি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৭সেপ্টেম্বর বায়না চুক্তি করা হয়। যাতে নির্ধারণ করা হয় প্রতি শতাংশ সম্পত্তির মূল্য ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা । এই হিসাবে ১.১৩ শতাংশ সম্পত্তির মূল্য ৯ লাখ ৬০ হাজার ৫ শত টাকা। কিন্তু আবুল কাশেম মাস্টার থেকে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা নিয়ে বিভিন্ন রকম তালবাহানা শুরু করে মনির হোসেন আটিয়া। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৪ঠা জুলাই আবুল কাশেম মাস্টার মৃত্যুবরণ করলে তার দুই ছেলে আলামিন ও আকরামিন বারবার ধরনা দিয়ে যাচ্ছে তাদের সম্পত্তি রেজিস্ট্রার করে দেওয়ার জন্য কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না ।

এ ব্যাপারে আবুল কাশেমের ছেলে আলামিন জানায়, আমার বাবার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে প্রায় সাত বছর হয়েছে এখন পর্যন্ত সম্পত্তি রেজিস্ট্রার করে দিচ্ছে না বরং বিভিন্ন রকম তালবাহানা করছে। আমি আশা করি তাহার শুভবুদ্ধীর উদয় হবে।

একই বাড়ির শাহীন আটিয়া জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়টি সঠিক আর সম্পত্তিতে ঝামেলা আছে তাই এখনো রেজিস্ট্রার হয় নাই।

অভিযুক্ত মনির হোসেন আঠিয়া জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ সঠিক তবে আমার অনেকগুলি সম্পত্তি ওখানে বেদখল আছে সেগুলি উদ্ধার হওয়ার পর তাদের কে রেজিস্ট্রার দেবো।



নিউজটি শেয়ার করুন








রামগঞ্জে টাকা নিয়ে সম্পত্তি রেজিস্ট্রার না দেওয়ার অভিযোগ এক প্রতারকের বিরুদ্ধে 

আপডেটের সময় : ০২:০৩:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধিঃ

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ পৌর শহরস্থ সোনাপুর আটিয়া বাড়িতে সম্পত্তি ক্রয়ের বায়না চুক্তি করে প্রতারকের খপ্পরে পড়েছে একই বাড়ির আবুল কাশেম মাস্টারের পরিবার।

বায়না চুক্তির পর নির্ধারিত মূল্যের চেয়েও আবুল কাশেম মাস্টার থেকে বেশি বেশি টাকা নিয়ে প্রতারক মনির হোসেন আটিয়া সম্পত্তি রেজিস্ট্রেট করে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বায়না চুক্তি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৭সেপ্টেম্বর বায়না চুক্তি করা হয়। যাতে নির্ধারণ করা হয় প্রতি শতাংশ সম্পত্তির মূল্য ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা । এই হিসাবে ১.১৩ শতাংশ সম্পত্তির মূল্য ৯ লাখ ৬০ হাজার ৫ শত টাকা। কিন্তু আবুল কাশেম মাস্টার থেকে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা নিয়ে বিভিন্ন রকম তালবাহানা শুরু করে মনির হোসেন আটিয়া। একপর্যায়ে ২০২২ সালের ৪ঠা জুলাই আবুল কাশেম মাস্টার মৃত্যুবরণ করলে তার দুই ছেলে আলামিন ও আকরামিন বারবার ধরনা দিয়ে যাচ্ছে তাদের সম্পত্তি রেজিস্ট্রার করে দেওয়ার জন্য কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না ।

এ ব্যাপারে আবুল কাশেমের ছেলে আলামিন জানায়, আমার বাবার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে প্রায় সাত বছর হয়েছে এখন পর্যন্ত সম্পত্তি রেজিস্ট্রার করে দিচ্ছে না বরং বিভিন্ন রকম তালবাহানা করছে। আমি আশা করি তাহার শুভবুদ্ধীর উদয় হবে।

একই বাড়ির শাহীন আটিয়া জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়টি সঠিক আর সম্পত্তিতে ঝামেলা আছে তাই এখনো রেজিস্ট্রার হয় নাই।

অভিযুক্ত মনির হোসেন আঠিয়া জানান, টাকা নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ সঠিক তবে আমার অনেকগুলি সম্পত্তি ওখানে বেদখল আছে সেগুলি উদ্ধার হওয়ার পর তাদের কে রেজিস্ট্রার দেবো।