ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলাপাড়ায় সৌখিন মাছ শিকারীর জালে সাড়ে ১৫ কেজির কোরাল, বিক্রির অর্থ মসজিদে দান

মাইনুদ্দিন আল আতিক
  • আপডেটের সময় : ০৮:০৬:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
  • / ৬৯৮

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সোনাতলা নদীতে শখের বসে মাছ ধরতে গিয়ে বিশাল আকৃতির একটি কোরাল মাছ পেয়েছেন মিলন পালোয়ান নামে এক সৌখিন মাছ শিকারি। মাছটির ওজন ১৫ কেজি ৬০০ গ্রাম।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকালে তেগাছিয়া বাজারসংলগ্ন খেয়াঘাট এলাকায় সোনাতলা নদীতে মাছ শিকারের জন্য ঝাঁকি জাল ফেলেন মিলন পালোয়ান, এসময় বিশালাকৃতির এ কোরাল মাছটি তার জালে উঠে আসে।

এরপর মুহূর্তেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খবর। নদীপাড়ে ভিড় করেন উৎসুক মানুষ। পরে মাছটির ওজন পরিমাপ করে ২০ হাজার টাকা মূল্য নির্ধারণ করে মিলনসহ স্থানীয়রা ভাগ করে নেন।

মিলন জানান, তিনি প্রায়ই শখের বসে নদীতে মাছ ধরেন। কিন্তু এমন বড় কোরাল মাছ তার জালে এর আগে কখনো ধরা পড়েনি। মাছটি বিক্রি করে পাওয়া টাকা তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের নির্মাণকাজে দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মিলন বলেন, ‘এটা আমার জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত। মাছটি বিক্রির পুরো টাকা আমি মসজিদে দান করব—এতে শান্তি পাচ্ছি।’

এ বিষয়ে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘কোরাল সাধারণত গভীর সমুদ্রের মাছ। তবে কিছু সময় জোয়ার-ভাটার টানে নদীতে চলে আসে। এটি অনেক দুষ্প্রাপ্য এবং বাজারে এর চাহিদাও প্রচুর।’



নিউজটি শেয়ার করুন








কলাপাড়ায় সৌখিন মাছ শিকারীর জালে সাড়ে ১৫ কেজির কোরাল, বিক্রির অর্থ মসজিদে দান

আপডেটের সময় : ০৮:০৬:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সোনাতলা নদীতে শখের বসে মাছ ধরতে গিয়ে বিশাল আকৃতির একটি কোরাল মাছ পেয়েছেন মিলন পালোয়ান নামে এক সৌখিন মাছ শিকারি। মাছটির ওজন ১৫ কেজি ৬০০ গ্রাম।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকালে তেগাছিয়া বাজারসংলগ্ন খেয়াঘাট এলাকায় সোনাতলা নদীতে মাছ শিকারের জন্য ঝাঁকি জাল ফেলেন মিলন পালোয়ান, এসময় বিশালাকৃতির এ কোরাল মাছটি তার জালে উঠে আসে।

এরপর মুহূর্তেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে খবর। নদীপাড়ে ভিড় করেন উৎসুক মানুষ। পরে মাছটির ওজন পরিমাপ করে ২০ হাজার টাকা মূল্য নির্ধারণ করে মিলনসহ স্থানীয়রা ভাগ করে নেন।

মিলন জানান, তিনি প্রায়ই শখের বসে নদীতে মাছ ধরেন। কিন্তু এমন বড় কোরাল মাছ তার জালে এর আগে কখনো ধরা পড়েনি। মাছটি বিক্রি করে পাওয়া টাকা তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের নির্মাণকাজে দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মিলন বলেন, ‘এটা আমার জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত। মাছটি বিক্রির পুরো টাকা আমি মসজিদে দান করব—এতে শান্তি পাচ্ছি।’

এ বিষয়ে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘কোরাল সাধারণত গভীর সমুদ্রের মাছ। তবে কিছু সময় জোয়ার-ভাটার টানে নদীতে চলে আসে। এটি অনেক দুষ্প্রাপ্য এবং বাজারে এর চাহিদাও প্রচুর।’