ঢাকা ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানে নিয়ন্ত্রণে আসছে না সাম্প্রদায়িক সহিংসতা, নিহত বেড়ে ১৩০

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০৮:৩৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৬৩২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ শিয়া-সুন্নিদের দাঙ্গায় রক্তাক্ত পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কুররাম। ১১ দিন ধরে চলমান দাঙ্গায় প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ১৩০। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।

দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি হামলায় কুরুক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে আফগান সীমান্তবর্তী এলাকাটি। রোববার (১ ডিসেম্বর) ওই এলাকার শুধু এক হাসপাতালেই এসেছে অর্ধশত মরদেহ। গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি হয়েছে শতাধিক। সংঘাত বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

দীর্ঘদিন ধরে কুররামে শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্বের জেরে সহিংসতা চলমান। সেখানে নতুন করে সহিংসতার শুরু গত ২১ নভেম্বর, জেলার বাগান শহরে শিয়া মুসলমানদের একটি গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলাতে অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়।

হামলার পরদিন থেকেই সুন্নিদের ওপর শিয়াদের প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু হয়। যদিও এখনও কেউ এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।

এরপর গত ২৪ নভেম্বর প্রাদেশিক সরকারের মধ্যস্থতায় বিবদমান দুপক্ষের মধ্যে সাত দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। কিন্তু তাতেও উন্নতি হয়নি বাস্তব চিত্রের। শেষে সরকার সেখানে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।



নিউজটি শেয়ার করুন








পাকিস্তানে নিয়ন্ত্রণে আসছে না সাম্প্রদায়িক সহিংসতা, নিহত বেড়ে ১৩০

আপডেটের সময় : ০৮:৩৪:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ শিয়া-সুন্নিদের দাঙ্গায় রক্তাক্ত পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কুররাম। ১১ দিন ধরে চলমান দাঙ্গায় প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ১৩০। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।

দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি হামলায় কুরুক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে আফগান সীমান্তবর্তী এলাকাটি। রোববার (১ ডিসেম্বর) ওই এলাকার শুধু এক হাসপাতালেই এসেছে অর্ধশত মরদেহ। গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি হয়েছে শতাধিক। সংঘাত বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

দীর্ঘদিন ধরে কুররামে শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্বের জেরে সহিংসতা চলমান। সেখানে নতুন করে সহিংসতার শুরু গত ২১ নভেম্বর, জেলার বাগান শহরে শিয়া মুসলমানদের একটি গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলাতে অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়।

হামলার পরদিন থেকেই সুন্নিদের ওপর শিয়াদের প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু হয়। যদিও এখনও কেউ এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।

এরপর গত ২৪ নভেম্বর প্রাদেশিক সরকারের মধ্যস্থতায় বিবদমান দুপক্ষের মধ্যে সাত দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। কিন্তু তাতেও উন্নতি হয়নি বাস্তব চিত্রের। শেষে সরকার সেখানে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।