ঢাকা ১১:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলাপাড়ায় ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

মাইনুদ্দিন আল আতিক
  • আপডেটের সময় : ০১:৫৬:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১০১১

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর মহিপুরে গলায় ফাঁস দেওয়া রবিউল ইসলাম (১৯) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ১১টার দিকে ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মনসাতলী গ্রামে নিজ বাড়িতে এ ঘটনার ঘটে। নিহত রবিউল ডালবুগঞ্জের বাসিন্দা জসিম উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে পরিবারের সাথে খাবার শেষে ঘুমানোর জন্য রবিউল তার রুমে প্রবেশ করে, তার বাবা-মা পাশের বাড়ি রোগী দেখতে যায়। এরপর সবার অগোচরে গলায় গামছা বেঁধে ঘরের ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে তার বাবা-মা বাড়িতে ফিরে রবিউলকে ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে ডাক-চিৎকার দিলে আশেপাশের লোকজন জড়ো হয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নিয়ে যায়। পারিবারিক কোনো বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য হওয়ায় এই ঘটনা ঘটতে পারে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন এলাকাবাসী।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন তালুকদার ধ্রুববাণীকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’



নিউজটি শেয়ার করুন








কলাপাড়ায় ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

আপডেটের সময় : ০১:৫৬:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর মহিপুরে গলায় ফাঁস দেওয়া রবিউল ইসলাম (১৯) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ১১টার দিকে ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মনসাতলী গ্রামে নিজ বাড়িতে এ ঘটনার ঘটে। নিহত রবিউল ডালবুগঞ্জের বাসিন্দা জসিম উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে পরিবারের সাথে খাবার শেষে ঘুমানোর জন্য রবিউল তার রুমে প্রবেশ করে, তার বাবা-মা পাশের বাড়ি রোগী দেখতে যায়। এরপর সবার অগোচরে গলায় গামছা বেঁধে ঘরের ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে তার বাবা-মা বাড়িতে ফিরে রবিউলকে ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে ডাক-চিৎকার দিলে আশেপাশের লোকজন জড়ো হয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নিয়ে যায়। পারিবারিক কোনো বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য হওয়ায় এই ঘটনা ঘটতে পারে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন এলাকাবাসী।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন তালুকদার ধ্রুববাণীকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’