ঢাকা ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মহিপুরের ডালবুগঞ্জে ডাকাত আতঙ্কে জনমনে সংশয়

মাইনুদ্দিন আল আতিক
  • আপডেটের সময় : ০৭:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ অগাস্ট ২০১৮
  • / ৫৬২

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর মহিপুর থানার কয়েকটি ইউনিয়নে বিরাজ করছে ডাকাত আতঙ্ক। বাদ পরেনি ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নও।

শনিবার (৪ আগস্ট) মধ্যরাতে কয়েকজন অজ্ঞাত ডাকাতের সাড়া পেয়ে লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে বের হতেই সটকে পরে। ডালবুগঞ্জের মেহেরপুর, মিরপুর ও পেয়ারপুরের মোহনা থানখোলা স্লুইসগেট সংলগ্ন রাস্তায় কালো পোশাক পরিহিত ৭/৮ জনকে দেখা যায়। কিন্ত কাউকেই শনাক্ত করা যায়নি।

এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে প্রত্যক্ষদর্শী আবজাল গাজী (৩৫) বলেন, রাত প্রায় ১.০০টার দিকে রাস্তায় লাইট মারতেই দেখি ৭/৮ জন লোক চুপচাপ বসে আছে। তাদের সবার পরনে ছিলো কালো পোশাক। আমার সাড়া পেয়ে তারা উঠে দাঁড়ায়। আমি সবাইকে জানানোর জন্য বাড়ির ভিতরে মোবাইল আনতে যাই। এসে আর কাউকে দেখিনা। পরে প্রতিবেশীদের ডেকে উঠাই এবং বিভিন্ন জায়গায় ফোন দিয়ে জানাই। সবাই মিলে প্রায় ২ঘন্টা যাবত খোঁজাখোঁজি করেও কারো কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।

এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোথাও কোনো হতাহতের ঘটনার কথা শোনা যায়নি। তবে মহিপুর ইউনিয়নের নিজশিববাড়িয়ার গাববাড়িয়া স্লুইসগেট সংলগ্ন এক বাড়ির দরজায় তাজা রক্ত দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন কয়কজন প্রত্যক্ষদর্শী। কিন্তু কিভাবে সেখানে রক্ত এলো তা কেউ বলতে পারেনি এবং সেই বাড়িতেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এ ঘটনায় জনমনে বিরাজ করছে সংশয় ও আতঙ্ক।

উল্লেখ্য, মহিপুর থানাধীন লতাচাপলি, ধুলাসারসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ও কুয়াকাটা পৌরসভায় প্রায় মাসখানেক পর্যন্ত ডাকাত আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে এলাকাবাসী।



নিউজটি শেয়ার করুন








মহিপুরের ডালবুগঞ্জে ডাকাত আতঙ্কে জনমনে সংশয়

আপডেটের সময় : ০৭:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ অগাস্ট ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পটুয়াখালীর মহিপুর থানার কয়েকটি ইউনিয়নে বিরাজ করছে ডাকাত আতঙ্ক। বাদ পরেনি ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নও।

শনিবার (৪ আগস্ট) মধ্যরাতে কয়েকজন অজ্ঞাত ডাকাতের সাড়া পেয়ে লোকজন লাঠিসোঁটা নিয়ে বের হতেই সটকে পরে। ডালবুগঞ্জের মেহেরপুর, মিরপুর ও পেয়ারপুরের মোহনা থানখোলা স্লুইসগেট সংলগ্ন রাস্তায় কালো পোশাক পরিহিত ৭/৮ জনকে দেখা যায়। কিন্ত কাউকেই শনাক্ত করা যায়নি।

এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে প্রত্যক্ষদর্শী আবজাল গাজী (৩৫) বলেন, রাত প্রায় ১.০০টার দিকে রাস্তায় লাইট মারতেই দেখি ৭/৮ জন লোক চুপচাপ বসে আছে। তাদের সবার পরনে ছিলো কালো পোশাক। আমার সাড়া পেয়ে তারা উঠে দাঁড়ায়। আমি সবাইকে জানানোর জন্য বাড়ির ভিতরে মোবাইল আনতে যাই। এসে আর কাউকে দেখিনা। পরে প্রতিবেশীদের ডেকে উঠাই এবং বিভিন্ন জায়গায় ফোন দিয়ে জানাই। সবাই মিলে প্রায় ২ঘন্টা যাবত খোঁজাখোঁজি করেও কারো কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।

এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোথাও কোনো হতাহতের ঘটনার কথা শোনা যায়নি। তবে মহিপুর ইউনিয়নের নিজশিববাড়িয়ার গাববাড়িয়া স্লুইসগেট সংলগ্ন এক বাড়ির দরজায় তাজা রক্ত দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন কয়কজন প্রত্যক্ষদর্শী। কিন্তু কিভাবে সেখানে রক্ত এলো তা কেউ বলতে পারেনি এবং সেই বাড়িতেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এ ঘটনায় জনমনে বিরাজ করছে সংশয় ও আতঙ্ক।

উল্লেখ্য, মহিপুর থানাধীন লতাচাপলি, ধুলাসারসহ কয়েকটি ইউনিয়ন ও কুয়াকাটা পৌরসভায় প্রায় মাসখানেক পর্যন্ত ডাকাত আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে এলাকাবাসী।