ঢাকা ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলাপাড়ায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে উপজেলা প্রশাসন

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০১:২০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৫৮৬

মনিরুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধিঃ বৃষ্টি কমে গেলেও পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মানুষের কমেনি দূর্ভোগ। গত কয়েক দিনের অতি বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অধিকাংশ কাঁচা কিংবা অর্ধপাকা রাস্তাঘাট ডুবে রয়েছে। অনেকের বাড়ী-ঘর পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এসব পরিবারের উনুন এখন ঘরের দোতলায়। এছাড়া কৃষকদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে থাকায় তা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে এ বছর আমন ফসল পাওয়া নিয়ে শংকিত হয়ে পড়েছে এসব কৃষকরা। একই সাথে জলাবদ্ধতায় বর্র্ষাকালীন সবজি সহ অন্যান্য সবজির ক্ষেতে পচঁন ধরেছে। দেখা দিয়েছে গো-খাদ্যের চরম সংকট। আবার অনেকেই আশে-পাশের অপেক্ষাকৃত উচুঁস্থানে গরু-ছাগল নিরাপদে রেখেছেন। এর জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা এলাকার প্রভাবশালী ও স্বার্থান্বেষী মহলকে দায়ী করছেন।ইতিমধ্য মহিপুর ও চাকামইয়া এবং লতাচপলি ইউনিয়নের খালের একাধিক বাধ কেটে দেওয়া হয়েছে, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ জানান, বৃষ্টির পানি যাতে দ্রুত সারানো এ জন্য আমরা কাজ করছি। যারা বাঁধ দিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে আইনগত ব্যাবস্থা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেক ইউনিয়নে বাধ কাটা হয়েছে।



নিউজটি শেয়ার করুন








কলাপাড়ায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে উপজেলা প্রশাসন

আপডেটের সময় : ০১:২০:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩

মনিরুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধিঃ বৃষ্টি কমে গেলেও পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মানুষের কমেনি দূর্ভোগ। গত কয়েক দিনের অতি বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে গ্রামের পর গ্রাম। পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অধিকাংশ কাঁচা কিংবা অর্ধপাকা রাস্তাঘাট ডুবে রয়েছে। অনেকের বাড়ী-ঘর পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এসব পরিবারের উনুন এখন ঘরের দোতলায়। এছাড়া কৃষকদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে থাকায় তা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে এ বছর আমন ফসল পাওয়া নিয়ে শংকিত হয়ে পড়েছে এসব কৃষকরা। একই সাথে জলাবদ্ধতায় বর্র্ষাকালীন সবজি সহ অন্যান্য সবজির ক্ষেতে পচঁন ধরেছে। দেখা দিয়েছে গো-খাদ্যের চরম সংকট। আবার অনেকেই আশে-পাশের অপেক্ষাকৃত উচুঁস্থানে গরু-ছাগল নিরাপদে রেখেছেন। এর জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা এলাকার প্রভাবশালী ও স্বার্থান্বেষী মহলকে দায়ী করছেন।ইতিমধ্য মহিপুর ও চাকামইয়া এবং লতাচপলি ইউনিয়নের খালের একাধিক বাধ কেটে দেওয়া হয়েছে, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ জানান, বৃষ্টির পানি যাতে দ্রুত সারানো এ জন্য আমরা কাজ করছি। যারা বাঁধ দিয়েছিল তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে আইনগত ব্যাবস্থা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেক ইউনিয়নে বাধ কাটা হয়েছে।