ঢাকা ০৩:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাউফলে কাঠের সেতু যেন মরণফাঁদ!

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ১২:০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২
  • / ১১৩৫

পটুয়াখালী সংবাদদাতাঃ পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার সূর্যমণি ইউনিয়নের পশ্চিম ইন্দ্রকুল গ্রামের রাঢ়ী বাড়ি সংলগ্ন কাঠের সেতুটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে ওই খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানালেও তা আমলে নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ওই এলাকার সাজ্জালের খালে সেতু না থাকায় দীর্ঘদিন থেকে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পশ্চিম ইন্দ্রকূল গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার। দুই বছর আগে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী উদ্যোগ নিয়ে গ্রামবাসীকে অস্থায়ী এই কাঠের সেতুটি নির্মাণ করে দেন। বর্তমানে সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

ওই গ্রামের নুরুল ইসলাম হাওলাদার ও সাইজউদ্দিন হাওলাদার বলেন, ‘ছোট্ট একটি আয়রন ব্রিজ হলেই আমরা নিরাপদে চলাচল করতে পারি। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ওই সেতু পারাপার হচ্ছে।’

সূর্যমণি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বাচ্চু বলেন, ‘সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হওয়ায় এলাকাবাসী দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এ ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

এলজিইডির বাউফল উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান হোসেন বলেন, ‘জনসাধারণের সুবিধার জন্য খুব শিগগিরই সেতুটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হবে।’

 



নিউজটি শেয়ার করুন








বাউফলে কাঠের সেতু যেন মরণফাঁদ!

আপডেটের সময় : ১২:০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২

পটুয়াখালী সংবাদদাতাঃ পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার সূর্যমণি ইউনিয়নের পশ্চিম ইন্দ্রকুল গ্রামের রাঢ়ী বাড়ি সংলগ্ন কাঠের সেতুটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে ওই খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানালেও তা আমলে নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ওই এলাকার সাজ্জালের খালে সেতু না থাকায় দীর্ঘদিন থেকে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পশ্চিম ইন্দ্রকূল গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার। দুই বছর আগে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী উদ্যোগ নিয়ে গ্রামবাসীকে অস্থায়ী এই কাঠের সেতুটি নির্মাণ করে দেন। বর্তমানে সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

ওই গ্রামের নুরুল ইসলাম হাওলাদার ও সাইজউদ্দিন হাওলাদার বলেন, ‘ছোট্ট একটি আয়রন ব্রিজ হলেই আমরা নিরাপদে চলাচল করতে পারি। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউ কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ওই সেতু পারাপার হচ্ছে।’

সূর্যমণি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বাচ্চু বলেন, ‘সেতুটি মরণফাঁদে পরিণত হওয়ায় এলাকাবাসী দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এ ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

এলজিইডির বাউফল উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান হোসেন বলেন, ‘জনসাধারণের সুবিধার জন্য খুব শিগগিরই সেতুটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হবে।’