ঢাকা ০৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ বিশ্ব ইন্টারনেট দিবস

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০৬:০০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর ২০২১
  • / ৬৪১

 আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আজ ২৯ অক্টোবর। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাদের জন্য একটা বিশেষ দিন। হ্যাঁ, আজ বিশ্ব ইন্টারনেট দিবস।

২০০৫ সাল থেকেই আজকের দিনটি পালন করা হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। সত্যিই তো বার্তা পাঠানোর স্বাধীনতা, কথা বলার স্বাধীনতা, যোগাযোগের স্বাধীনতা মানুষকে ইন্টারনেটের বেশি কবে কেই বা আর দিয়েছে?

১৯৬০-এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরপা (ARPA) পরীক্ষামূলকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে তৈরি করা এই নেটওয়ার্ক আরপানেট (ARPANET) নামে পরিচিত ছিল।

চার্লি ক্লাইন ২৯ অক্টোবর ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো একটি ইলেকট্রনিক বার্তা পাঠান। অধ্যাপক লিওনার্ড ক্লেইনরকের তত্ত্বাবধানে কাজ করা চার্লি ক্লাইন একটি বার্তা পাঠান। ইউসিএলএ এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট কম্পিউটারের নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই বার্তাটি পাঠাচ্ছে। তবে, প্রাথমিক ট্রান্সমিশনের কারণে, সিস্টেমটি ভেঙে পড়ে এবং ট্রান্সমিশনটি বিপর্যস্ত হয়। সুতরাং, আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট দিবসটি অভিব্যক্তির ধারণার সঙ্গে যুক্ত যা গণতান্ত্রিক উত্সাহের সঙ্গে পালিত হয়।

এতে প্রাথমিকভাবে যুক্ত ছিল। ইন্টারনেট ১৯৮৯ সালে আইএসপি দ্বারা সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ১৯৯০ এর মাঝামাঝি থেকে ১৯৯০ এর পরবর্তি সময়ের দিকে পশ্চিমাবিশ্বে ইন্টারনেট ব্যাপক ভাবে বিস্তৃত হতে থাকে।

মাত্র কয়েক মুহূর্তের মধ্যে আজ পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে যোগাযোগ করা যায়। ইন্টারনেটে মানুষ এখন এতটাই অভ্যস্থ যে, খুব কম মানুষই আছেন, যারা একটা দিনও ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে পারেন। প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত, প্রতি মুহূর্তে, অনবরত যে জিনিসটার দাস হয়ে রয়েছে মানুষ, একটা বিশেষ দিন তার নামে করব না।



নিউজটি শেয়ার করুন








আজ বিশ্ব ইন্টারনেট দিবস

আপডেটের সময় : ০৬:০০:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর ২০২১

 আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আজ ২৯ অক্টোবর। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাদের জন্য একটা বিশেষ দিন। হ্যাঁ, আজ বিশ্ব ইন্টারনেট দিবস।

২০০৫ সাল থেকেই আজকের দিনটি পালন করা হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। সত্যিই তো বার্তা পাঠানোর স্বাধীনতা, কথা বলার স্বাধীনতা, যোগাযোগের স্বাধীনতা মানুষকে ইন্টারনেটের বেশি কবে কেই বা আর দিয়েছে?

১৯৬০-এর দশকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর গবেষণা সংস্থা অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি বা আরপা (ARPA) পরীক্ষামূলকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে তৈরি করা এই নেটওয়ার্ক আরপানেট (ARPANET) নামে পরিচিত ছিল।

চার্লি ক্লাইন ২৯ অক্টোবর ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো একটি ইলেকট্রনিক বার্তা পাঠান। অধ্যাপক লিওনার্ড ক্লেইনরকের তত্ত্বাবধানে কাজ করা চার্লি ক্লাইন একটি বার্তা পাঠান। ইউসিএলএ এবং স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট কম্পিউটারের নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই বার্তাটি পাঠাচ্ছে। তবে, প্রাথমিক ট্রান্সমিশনের কারণে, সিস্টেমটি ভেঙে পড়ে এবং ট্রান্সমিশনটি বিপর্যস্ত হয়। সুতরাং, আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট দিবসটি অভিব্যক্তির ধারণার সঙ্গে যুক্ত যা গণতান্ত্রিক উত্সাহের সঙ্গে পালিত হয়।

এতে প্রাথমিকভাবে যুক্ত ছিল। ইন্টারনেট ১৯৮৯ সালে আইএসপি দ্বারা সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ১৯৯০ এর মাঝামাঝি থেকে ১৯৯০ এর পরবর্তি সময়ের দিকে পশ্চিমাবিশ্বে ইন্টারনেট ব্যাপক ভাবে বিস্তৃত হতে থাকে।

মাত্র কয়েক মুহূর্তের মধ্যে আজ পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে যোগাযোগ করা যায়। ইন্টারনেটে মানুষ এখন এতটাই অভ্যস্থ যে, খুব কম মানুষই আছেন, যারা একটা দিনও ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে পারেন। প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত, প্রতি মুহূর্তে, অনবরত যে জিনিসটার দাস হয়ে রয়েছে মানুষ, একটা বিশেষ দিন তার নামে করব না।