ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ৪র্থ ন্যাশনাল ডেটা সায়েন্স সামিট অনুষ্ঠিত

- আপডেটের সময় : ১১:৩৩:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
- / ৬৪০
বিশেষ প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশে এআই এবং ডেটা সায়েন্সের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করার উদ্দেশ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ৪র্থ ন্যাশনাল ডেটা সায়েন্স সামিট-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার সকাল থেকে দিনব্যাপি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের আয়োজনে ছিলো ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ডিপারর্মেন্ট ডিএস ল্যাব। ডাটা সাইন্স ক্লাব, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ক্লাব এবং সহযোগী সংগঠন হিসেবে রয়েছে এইচআরডিআই, ব্রাক ইউনির্ভসিটি কম্পিউটার ক্লাবসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইউনির্ভসিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. লুৎফর রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইউনির্ভসিটির প্রো ভিসি প্রফেসর ড. এস.এম. মাহবুব উল হক মজুমদার, প্রফেসর ড. সৈয়দ আখতার হোসেন, ড.ইমরান মাহমুদ, ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, মোঃ আবু সালেহ ওভী, প্রিন্সিপাল ডাটা ইঞ্জিনিয়ার, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামসুল আরেফিন (অধ্যাপক, সিএসই বিভাগ) চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোঃ খালেদ সোহেল, মিঃ আবদুস সাত্তার (সহকারী অধ্যাপক এবং প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর এমএসসি ইন সিএসই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ড. মোঃ ফজলে এলাহে, নুরুজ্জামান ফারুকী, সহকারী অধ্যাপক, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
এবারের সামিটের মূল থিম “অল ইন এডুকেশন যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈল্পবিক পরিবর্তন এবং উদ্ভাবনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। ন্যাশনাল ডেটা সায়েন্স সামিট একটি বার্ষিক আয়োজন, যেখানে দেশের শীর্ষ ডেটা সায়েন্স পেশাজীবী, গবেষক, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে নিজেদের চিন্তা, উদ্ভাবন এবং সর্বশেষ প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ রয়েছে ডেটা হ্যাকাথন, ডেটা সায়েন্স ব্যবহার করে বাস্তব জীবনের সমস্যার সমাধান করা। হ্যান্ডস-অন ওয়ার্কশপ এর মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞদের সাথে সরাসরি শেখার সুযোগও রয়েছে।
আইডিয়া পোস্টার প্রেজেন্টেশনের মাধ্যেমে উদ্ভাবনী ধারণা এবং গবেষণা শেয়ার করার প্লাটফর্ম তৈরী করেছে উদ্বাবকরা। এসময় অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও পেশাজীবীদের তৈরি করা প্রজেক্ট প্রদর্শন করা হয়েছে। এছাড়াও (এআই) ব্যবহার করে সৃজনশীল সমাধান বের করার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এআই এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন : বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ডেটা সায়েন্সের ক্ষেত্রটি দ্রুত উন্নত হচ্ছে। এই সামিটের মাধ্যমে আয়োজকদের লক্ষ্য হলো দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষার মান বৃদ্ধি এবং ডেটা সায়েন্সের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করা। এ আই ইন এডুকেশনের মাধ্যেমে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করবে বলে বক্তারা জানান।