ঢাকা ০৩:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছড়াচ্ছে মুগ্ধতা

দৃষ্টিনন্দন নগরী পটুয়াখালী

এইচ এম মোশারেফ সুজন
  • আপডেটের সময় : ০২:০৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৫৯৯

স্টাফ রিপোর্টারঃ দেশের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী সদর পৌরসভা এখন পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। দুই লক্ষাধিক মানুষ বসবাসকারী এই শহরের প্রবেশ দ্বার চৌরাস্তা থেকে শুরু করে পূর্ব দিকে প্রায় চার কিলোমিটার পথ এবং এর আশে পাশের রাস্তাগুলোর মনোরম দৃশ্য যে কারো হৃদয় কাড়ার মতো। প্রথম দর্শনেই মনে হবে যেন চলে এসেছি স্বপ্নের নগরে।

১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পটুয়াখালী পৌরসভা এক সময় দেশের মানুষের কাছে ছিল দুর্গম অঞ্চল। এখন শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন চলে আসে হাজার হাজার দর্শনার্থী। এসবের কারিগর তরুণ, রুচিশীল ও উন্নয়নের রুপকার বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ।

পটুয়াখালী শহরের উন্নয়ন ও আধুনিকতা এখন সারাদেশের মানুষের মুখে মুখে। পৌর শহরের অভ্যন্তরে রয়েছে ঝাউতলা, পলিটেকনিক লেক, পুরাতন জেলখানা লেক, শেখ রাসেল শিশু পার্ক এবং নতুন সংযোজন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহীদ মিনারসহ আরো অনেক চোখ জুড়ানো স্থান। দিনের চেয়ে রাতের রঙিন পটুয়াখালী আরও রোমাঞ্চকর ও দৃষ্টিনন্দন।

দেখা যায়, প্রায় সময়ই দূরদূরান্ত থেকে নববিবাহিত দম্পতিরা রোমাঞ্চকর সময় কাটাতে ও ছবি তুলতে চলে আসে এই রূপনগরে। ভ্রমণকারীদের কারণেই ভাগ্য ফিরেছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। চমৎকার ডিজাইন ও রং বে-রংয়ের টং দোকান, ফুচকা, চটপটি, আচার, চকলেট, কিংবা উন্নত মানের খাবারের দোকানে লেগে থাকে সব সময় ভিড়। মোটকথা আধুনিক নগর হওয়ার কারণেই সকল ব্যবসায়ীদের ফিরেছে ভাগ্যের চাকা।

পটুয়াখালী পৌর শহরে ঘুরতে আসা সকলের সুপরিচিত ব্যারিস্টার সাইদুল হক সুমন-এমপি উন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন, এই শহর আধুনিকতা থেকে দেশের প্রতিটি জেলার জনপ্রতিনিধিরা শিক্ষা নিতে পারে। ইচ্ছা ও পরিকল্পনা থাকলেই একজন জনপ্রতিনিধি একটি জনপদকে পরিবর্তন করে দিতে পারে। উন্নয়নের জন্য টাকার দরকার হয় না, দরকার চিন্তা শক্তি।

পটুয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডঃ হাফিজুর রহমান বলেন, বর্তমান মেয়রের আধুনিক নগরী করার পরিকল্পনা সুদূরপ্রসারী। আমাদের সৌভাগ্য আমরা একজন স্বপ্নবাজ মেয়র পেয়েছি।

মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, পটুয়াখালী পৌরসভাকে নিয়ে আমি অনেক বড় স্বপ্ন দেখি। পটুয়াখালী পৌরসভা হবে দেশের সবচেয়ে আধুনিক নগরী। বিভিন্ন দেশ ঘুরে ঘুরে অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনা সঞ্চয় করে আমি আমার শহরে এটাকে কাজে লাগাতে চাই। আরেকবার মেয়র নির্বাচিত হলে আমি আমার সকল পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।



নিউজটি শেয়ার করুন








ছড়াচ্ছে মুগ্ধতা

দৃষ্টিনন্দন নগরী পটুয়াখালী

আপডেটের সময় : ০২:০৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টারঃ দেশের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী সদর পৌরসভা এখন পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। দুই লক্ষাধিক মানুষ বসবাসকারী এই শহরের প্রবেশ দ্বার চৌরাস্তা থেকে শুরু করে পূর্ব দিকে প্রায় চার কিলোমিটার পথ এবং এর আশে পাশের রাস্তাগুলোর মনোরম দৃশ্য যে কারো হৃদয় কাড়ার মতো। প্রথম দর্শনেই মনে হবে যেন চলে এসেছি স্বপ্নের নগরে।

১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া পটুয়াখালী পৌরসভা এক সময় দেশের মানুষের কাছে ছিল দুর্গম অঞ্চল। এখন শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন চলে আসে হাজার হাজার দর্শনার্থী। এসবের কারিগর তরুণ, রুচিশীল ও উন্নয়নের রুপকার বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ।

পটুয়াখালী শহরের উন্নয়ন ও আধুনিকতা এখন সারাদেশের মানুষের মুখে মুখে। পৌর শহরের অভ্যন্তরে রয়েছে ঝাউতলা, পলিটেকনিক লেক, পুরাতন জেলখানা লেক, শেখ রাসেল শিশু পার্ক এবং নতুন সংযোজন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহীদ মিনারসহ আরো অনেক চোখ জুড়ানো স্থান। দিনের চেয়ে রাতের রঙিন পটুয়াখালী আরও রোমাঞ্চকর ও দৃষ্টিনন্দন।

দেখা যায়, প্রায় সময়ই দূরদূরান্ত থেকে নববিবাহিত দম্পতিরা রোমাঞ্চকর সময় কাটাতে ও ছবি তুলতে চলে আসে এই রূপনগরে। ভ্রমণকারীদের কারণেই ভাগ্য ফিরেছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। চমৎকার ডিজাইন ও রং বে-রংয়ের টং দোকান, ফুচকা, চটপটি, আচার, চকলেট, কিংবা উন্নত মানের খাবারের দোকানে লেগে থাকে সব সময় ভিড়। মোটকথা আধুনিক নগর হওয়ার কারণেই সকল ব্যবসায়ীদের ফিরেছে ভাগ্যের চাকা।

পটুয়াখালী পৌর শহরে ঘুরতে আসা সকলের সুপরিচিত ব্যারিস্টার সাইদুল হক সুমন-এমপি উন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন, এই শহর আধুনিকতা থেকে দেশের প্রতিটি জেলার জনপ্রতিনিধিরা শিক্ষা নিতে পারে। ইচ্ছা ও পরিকল্পনা থাকলেই একজন জনপ্রতিনিধি একটি জনপদকে পরিবর্তন করে দিতে পারে। উন্নয়নের জন্য টাকার দরকার হয় না, দরকার চিন্তা শক্তি।

পটুয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডঃ হাফিজুর রহমান বলেন, বর্তমান মেয়রের আধুনিক নগরী করার পরিকল্পনা সুদূরপ্রসারী। আমাদের সৌভাগ্য আমরা একজন স্বপ্নবাজ মেয়র পেয়েছি।

মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, পটুয়াখালী পৌরসভাকে নিয়ে আমি অনেক বড় স্বপ্ন দেখি। পটুয়াখালী পৌরসভা হবে দেশের সবচেয়ে আধুনিক নগরী। বিভিন্ন দেশ ঘুরে ঘুরে অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনা সঞ্চয় করে আমি আমার শহরে এটাকে কাজে লাগাতে চাই। আরেকবার মেয়র নির্বাচিত হলে আমি আমার সকল পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারব।