ঢাকা ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাথরঘাটায় একটি ভোল মাছ বিক্রি হলো প্রায় ৫ লাখ টাকায়!

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০৪:৩২:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুলাই ২০২১
  • / ৮৫৭

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধ শেষে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে যায় বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাছুম কোম্পানির মালিকানা ‘এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ-৪’।

গভীর সমুদ্রে শুক্রবার ভোর রাতে বছরের প্রথম জাল ফেলার সাথে সাথেই জাল টেনে নিয়ে যায়। জাল টেনে নিয়ে যাওয়া দেখে মনে হয় বড় কোনো মাছ আটকা পড়েছে জালে। তাৎক্ষণিক আমরা জাল টানতেই বড় ভোল মাছটি পাই। এ কথা বলছিলেন ‘এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ-৪’ ট্রলারের মাঝি আবু জাফর।

আবু জাফর জানান, সমুদ্র উত্তাল থাকায় ঝুঁকি নিয়েই জাল ফেলি। বড় ভোল মাছটি পেয়ে আমরা আর দেরি না করে দ্রুত ঘাটে আসি।

জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম কোম্পানি জানান, দীর্ঘদিন বিরতির পর শনিবার সকাল থেকেই দেশের বৃহত্তম ত্রিবন্ধন পাথরঘাটা বিএফডিসিতে মাছ প্রকাশ্যে ডাক শুরু হয়। দুপুর ১২টার দিকে ওই মাছটি ৬ লাখ ৬১ হাজার মণ দরে ডাক উঠে। এতে ২৮ কেজি ওজনের মাছটি প্রায় ৫ লাখ (৪ লাখ ৬২ হাজার ৭০০) টাকায় মাছটি ক্রয় করেন খুলনার মৎস্য পাইকার মো. জুয়েল মিয়া।



নিউজটি শেয়ার করুন








পাথরঘাটায় একটি ভোল মাছ বিক্রি হলো প্রায় ৫ লাখ টাকায়!

আপডেটের সময় : ০৪:৩২:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুলাই ২০২১

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ ৬৫ দিনের মৎস্য অবরোধ শেষে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে যায় বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাছুম কোম্পানির মালিকানা ‘এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ-৪’।

গভীর সমুদ্রে শুক্রবার ভোর রাতে বছরের প্রথম জাল ফেলার সাথে সাথেই জাল টেনে নিয়ে যায়। জাল টেনে নিয়ে যাওয়া দেখে মনে হয় বড় কোনো মাছ আটকা পড়েছে জালে। তাৎক্ষণিক আমরা জাল টানতেই বড় ভোল মাছটি পাই। এ কথা বলছিলেন ‘এফবি আলাউদ্দিন হাফিজ-৪’ ট্রলারের মাঝি আবু জাফর।

আবু জাফর জানান, সমুদ্র উত্তাল থাকায় ঝুঁকি নিয়েই জাল ফেলি। বড় ভোল মাছটি পেয়ে আমরা আর দেরি না করে দ্রুত ঘাটে আসি।

জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম কোম্পানি জানান, দীর্ঘদিন বিরতির পর শনিবার সকাল থেকেই দেশের বৃহত্তম ত্রিবন্ধন পাথরঘাটা বিএফডিসিতে মাছ প্রকাশ্যে ডাক শুরু হয়। দুপুর ১২টার দিকে ওই মাছটি ৬ লাখ ৬১ হাজার মণ দরে ডাক উঠে। এতে ২৮ কেজি ওজনের মাছটি প্রায় ৫ লাখ (৪ লাখ ৬২ হাজার ৭০০) টাকায় মাছটি ক্রয় করেন খুলনার মৎস্য পাইকার মো. জুয়েল মিয়া।