ঢাকা ০৫:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলাপাড়ায় ২০ টাকার নোট নিতে অনীহা অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের!

নিউজ রুম
  • আপডেটের সময় : ০৮:১০:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৭৬৭

কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অগ্রণী ব্যাংক খেপুপাড়া শাখায় ২০ টাকার নোট নিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন খোদ ব্যবস্থাপক। এ ঘটনায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে শ্যামল মিস্ত্রী নামে এক ব্যক্তি কোম্পানির টাকা অনলাইনে পাঠানোর জন্য ওই ব্যাংকে গেলে ১ লাখ ৯২ হাজার ৬৮৮ টাকার মধ্যে ৪০০ টি ২০ টাকার নোট (৮০০০) দেয়া হয়। এ সময়  ক্যাশে কর্মরতরা ২০ টাকার নোট গুলো নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পরে শ্যামল মিস্ত্রি টাকা নিয়ে ব্যবস্থাপক মোঃ হুমায়ুন কবিরের কাছে গেলে তিনিও না নেয়ার পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করেন।

শ্যামল মিস্ত্রী জানান, ১ লক্ষ ৯২ হাজার ৬৮৮টাকার মধ্যে ১ হাজারের নোটই বেশি ছিল, তারপরও তাদের অনীহা। প্রতিকার পেতে ব্যবস্থাপকের কাছে গেলে তিনিও একই সুরে সুর মেলান।

ক্ষোভ প্রকাশ করে ব্যবসায়ী বিকাশ সাহা বলেন, ব্যবসায়ীরা লেনদেনের ক্ষেত্রে খুচরা টাকা, পয়সা লেনদেন করবে এটাইতো স্বাভাবিক। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকে ২০ টাকা বা ১০ টাকার নোট নিতে না চাইলে ব্যবসায়ীর বিপাকে পরবে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্যাংক ব্যবস্থাপক মোঃ হুমায়ুন কবির জানান, ব্যাংক থেকে টাকা দেয়ার সময় কেউ খুচরা টাকা নিতে চায় না। তবে খুচরা টাকা লেনদেনের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিদের্শনা জানতে চাইলে, কাউন্টার ম্যানেজ করে চলার কথা বলছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।



নিউজটি শেয়ার করুন








কলাপাড়ায় ২০ টাকার নোট নিতে অনীহা অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের!

আপডেটের সময় : ০৮:১০:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩

কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অগ্রণী ব্যাংক খেপুপাড়া শাখায় ২০ টাকার নোট নিতে অনীহা প্রকাশ করেছেন খোদ ব্যবস্থাপক। এ ঘটনায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে শ্যামল মিস্ত্রী নামে এক ব্যক্তি কোম্পানির টাকা অনলাইনে পাঠানোর জন্য ওই ব্যাংকে গেলে ১ লাখ ৯২ হাজার ৬৮৮ টাকার মধ্যে ৪০০ টি ২০ টাকার নোট (৮০০০) দেয়া হয়। এ সময়  ক্যাশে কর্মরতরা ২০ টাকার নোট গুলো নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পরে শ্যামল মিস্ত্রি টাকা নিয়ে ব্যবস্থাপক মোঃ হুমায়ুন কবিরের কাছে গেলে তিনিও না নেয়ার পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করেন।

শ্যামল মিস্ত্রী জানান, ১ লক্ষ ৯২ হাজার ৬৮৮টাকার মধ্যে ১ হাজারের নোটই বেশি ছিল, তারপরও তাদের অনীহা। প্রতিকার পেতে ব্যবস্থাপকের কাছে গেলে তিনিও একই সুরে সুর মেলান।

ক্ষোভ প্রকাশ করে ব্যবসায়ী বিকাশ সাহা বলেন, ব্যবসায়ীরা লেনদেনের ক্ষেত্রে খুচরা টাকা, পয়সা লেনদেন করবে এটাইতো স্বাভাবিক। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকে ২০ টাকা বা ১০ টাকার নোট নিতে না চাইলে ব্যবসায়ীর বিপাকে পরবে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ব্যাংক ব্যবস্থাপক মোঃ হুমায়ুন কবির জানান, ব্যাংক থেকে টাকা দেয়ার সময় কেউ খুচরা টাকা নিতে চায় না। তবে খুচরা টাকা লেনদেনের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিদের্শনা জানতে চাইলে, কাউন্টার ম্যানেজ করে চলার কথা বলছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।